কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমে



 

ডায়াবেটিসের দীর্ঘস্থায়ী রোগ হলেও সঠিক পথ খাদ্য অভ্যাস।এবং জীবন যাপন পরিবর্তনের মাধ্যমে একে সহজে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব অনেকে জানতে চাই। কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হতে পারে। তার কার্যকরী উপায় সমূহ জানা সকলের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

কোন- খাবার -খেলে -ডাইবেটিস-দ্রুত-কমে-যায়

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য সঠিক খাবার বেছে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। অনেকে ভাবেন ডায়াবেটিস থাকলে পেট ভরে খাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু সেটা সত্যি নয় সঠিক অভ্যাস করে তুললে পেট ভরে খেয়েও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব।

পেজ সূচিপত্রঃ কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমে

কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমে

কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমে অভ্যাস এবং জীবন যাপন পরিবর্তনের মাধ্যমে এগিয়ে সহজে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব অনেকে জানতে চান। আজকের এই ব্লগ পোস্টে আমরা এই প্রশ্নের উত্তর খুজে বের করার চেষ্টা করব। এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় সম্পর্কে জানব ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য সঠিক খাবার বেছে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ অনেকে ভাবে ডায়াবেটিস থাকলে পেট ভরে খাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু সেটা সত্যি নয় সঠিক খাদ্য অভ্যাস গড়ে তুললে পেট ভরে খেয়েও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব। চলুন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে এমন কিছু খাবার সম্পর্কে জেনে নেই। 

আরোও পড়ুনঃ৩০মিনিট হাঁটাও নিয়মিত ব্যায়াম করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকে

ডাইবেটিস রোগীদের প্রচুর সবজি খাওয়া উচিত মিষ্টি জাতীয় সবজি এড়িয়ে চলা ভালো। তবে টমেটো শশা বেগুন মাশরুম এবং সবুজ সবজি খাওয়া নিরাপদ। এই সবজিগুলো কাঁচা বা সিদ্ধ খেতে পারেন। ওভেন থাকলে রোস্ট করতে পারেন সবজি দিয়ে ভর্তাও করতে পারেন। যা পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু হবে। ফাইবার বা আইযুক্ত খাবার আয়োজিত খাবার রক্তে শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে বাদাম মটরশুঁটি ভুট্টা শাকসবজিতে প্রচুর ফাইবার থাকে এগুলো শরীরকে দীর্ঘ সময় তৃপ্ত রাখে মিষ্টি আরো ফাইবার ভরপুর এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।

দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়

এই খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমে। চিনি ছাড়া চা বিশেষ করে ব্লাক টি বা গ্রিন টি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো। চিনি ছাড়া চা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন এতে শরীর থাকবে সতেজ এবং সুস্থ। সামান্য চর্বি খেতে পারেন। ডায়াবেটিস রোগীদের চর্বি একেবারে বাদ দিতে হবে এমন নয় । তবে অতিরিক্ত তেল বা চর্বি এড়িয়ে যেমন মুরগির মাংস বা অলিভ অয়েল তৈরি খাবার খাওয়া যেতে পারে। এতে শরীর ভালো থাকবে প্রোটিনের অভাব নেই ডায়াবেটিস রোগীরা প্রোটিন খেতে পারেন।

 তবে লাল মাংস যেমন গরুর মাংস এড়িয়ে চলা ভালো মুরগি কোয়েল বা কবুতরের মাংস প্রোটিনের জন্য ভালো। শরবত খেতে ইচ্ছে করলে  ডায়াবেটিস রোগীরাও মাঝে মাঝে শরবত খেতে পারেন যা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তবে চিনি কম দিয়ে শরবত খেতে পারেন। লেবুর শরবত বা বাঙ্গির শরবত বিভিন্ন ফল ফলাদির জুস বানিয়ে তা খেতে পারেন। এতে তবে চিনিমুক্ত দিয়ে খেতে হবে যাতে ডায়াবেটিস দ্রুত না বাড়ে। এবং সেটা নিয়ন্ত্রণে থাকে সেদিকে নিজেদের সচেতন হতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীরা সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে।

ডায়াবেটিস চিকিৎসা কেন নিবেন

কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমে। দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার কিছু সহজ পদক্ষেপ মেনে চলা খুবই জরুরী এটি শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নয় ছোটদের ক্ষেত্রে এটি মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ আমরা যখন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের কথা বলি তখন জীবন ধারায় কিছু পরিবর্তন আনায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আসুন দেখি আপনি সহজে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন কিনা। নিয়মিত ব্লাড সুগার চেক করুন। এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো নিয়মিত ব্লাড সুগার পরীক্ষা করা আপনার ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতি মাসে বা তিন মাস পর পর রক্তে সুগার রক্তে শর্করা মাত্রা ঠিক আছে কিনা এবং প্রয়োজনে পদক্ষেপ নিতে পারবেন।

 দ্রুত কমেএটি আপনার চিকিৎসার পরিকল্পনা ঠিক করতে সাহায্য করবে। পরীক্ষা করলে আপনি জানতে পারবেন। পুষ্টিকর এবং সুষম খাবার খান সঠিক এবং পুষ্টিকর খাবার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে অনেকের ধারণা থাকে যে ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়ার উপর অনেক বেশি নিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে। এবং তারা প্রায় কিছু খেতে পারবে না তবে এটি ভুল। খাবার খেয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব আপনার খাবারের তালিকা প্রচুর শাকসবজি  বা লাল শাক চাল ভুট্টা বাদাম এবং ফলমূল রাখতে হবে।

খাওয়ার দুই ঘন্টা পর ব্লাড সুগার কত হওয়া উচিত

কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমেখাবার ২ ঘণ্টা পর একজন সুস্থ মানুষের ব্লাড সুগারের মাত্রা ১৪০mg/dL বা তার কম থাকা উচিত। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এটি ১৮০mg/dL এর নিচে থাকা ভালো। তাই ব্লাড সুগার নিয়মিত পরীক্ষা করে সঠিক মাত্রা বজায় রাখা জরুরী সঠিক এবং পুষ্টিকর খাবার ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অনেকের ধারণা থাকে যে ডায়াবেটিস রোগীর খাবার অনেক বেশি নিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে। এবং তারা প্রায় কিছু খেতে পারবে না।

 তবে এটি ভুল এটি খাদ্য তৈরি ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নিয়মিত শরীরের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ অনেক উপকারী প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলে শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়ে, রক্ত সরকারের মাত্রা কমে থাকে। এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকে  হাঁটা সাইকেল চালানো বা সাঁতার কাটা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ কার্যকর। এছাড়াও যোগব্যায়াম ও ধ্যান মানসিক চাপ কমায় এবং রক্ত শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে।

ডায়াবেটিস কমে গেলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়

ডায়াবেটিস কমে গেলে রক্তে শর্করা মাত্রা নিয়মিত স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে। এর ফলে অতিরিক্ত প্রস্রাব তীব্র কৃষ্ণা ক্লান্তি এবং ওজন কমার মত উৎসর্গগুলো হাস পায়। এছাড়া শরীরের শক্তি ফিরে আসে এবং সামগ্রিকভাবে সুস্থতা অনুভব হয়। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম াম ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অনেক উপকারী ব্যায়াম শুধুমাত্র শারীরিকভাবে সুস্থতা রাখে না এটি মানসিকভাবে আমাদের ভালো রাখে। 

আরোও পড়ুনঃ ডায়াবেটিস কমে গেলে রক্তে শর্করা মাত্রা নিয়মিত স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে

কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমে। যখন আমরা নিয়মিত ব্যায়াম করি তখন স্টেজ হরমোনের মাত্রায় এবং আমরা বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কার্বোহাইড্রেট বেচে খাওয়া  রক্তে শর্করা মাত্রা সরাসরি সম্পর্কিত তাই সঠিকভাবে কার্বোহাইড্রেট বেঁচে খাওয়া প্রয়োজন। কার্বোহাইড্রেট এর মধ্যে দুটি ধরণ রয়েছে। যেমন সাদা চাল চিনি রুটি দ্রুত রক্তে শর্করা মাত্রা বাড়ায় অন্যদিকে জটিল কার্বোহাইডেট যেমন লাল চাল গম শাকসবজি ধীরে ধীরে রক্তে শর্করা মাত্রা বাড়ায় এবং শরীরের দীর্ঘ সময় ধরে যুক্ত খাবার বেশি খাওয়া উচিত।

সুগার কত বছর বয়সে হয়

কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমেডায়াবেটিস সুগার যেকোনো বয়স হতে পারে। তবে সাধারণত টাইপ ১ ডায়াবেটিস শিশু বা কিশোর বয়সে দেখা দেয়। আর টাইপ ২ ডায়াবেটিস প্রায় ৪০ বছরের বা এর পরের বয়সে বেশি দেখা যায়। তবে বর্তমানে অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে কম বয়সেও টাইপ ২ দেখা যাচ্ছে। মানব দেহে অতিরিক্ত চর্বি এবং স্বাস্থ্য অতিরিক্ত বাড়লে ডায়াবেটিসের লক্ষণ বাড়ে এবং ডায়াবেটিস বেড়ে চলে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীর স্বাস্থ্য বাড়ে এবং এতে ক্ষতি ডায়াবেটিস দেখা দিতে পারে।

কোন- খাবার -খেলে -ডাইবেটিস-দ্রুত-কমে-যায়


 ডায়াবেটিসে মানুষের দেহকে ক্ষতির দিক ফেলে ব্রা শরীরকে ধ্বংসের মুখে নিয়ে যায়। ডায়াবেটিস মরণব্যাধি রোগ এর চিকিৎসা ফুলফিল ভাবে সুস্থতা দান করা যায় না। এটা এই বাড়বে এই কমবে এভাবেই নিয়ন্ত্রণে থাকে অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে ডায়েট কন্ট্রোল করতে হবে প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটতে হবে এবং খাবার প্রতি সচেতন থাকতে হবে তবেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে শরীর কমাতে হবে। 

কিভাবে ডায়াবেটিস ভালো করা যায়

কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমে। ডায়াবেটিস পুরোপুরি ভালো করা সম্ভব নয়। তবে নিয়মিত ব্লাড সুগার পরীক্ষা সুষম খাবার নিয়মিত ব্যায়াম ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং ওষুধ গ্রহণের মাধ্যমে এটি সফলভাবে নিয়ন্ত্রণ করার সহজ উপায় স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন এবং মানসিক চাপ কমিয়ে রাখা ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। অতিরিক্ত টেনশন করা যাবে না। নিয়মিত ওষুধ গ্রহণ করতে হবে। এবং সবুজ শাক ফলমূল বেশি বেশি খেতে হবে। এবং চর্বি জাতীয় খাবার বিভিন্ন খাবার অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

 কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমেএবং স্বাস্থ্যকর খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে এবং মনটা জাতীয় সল্টেজ বিস্কুট খেতে হবে। মিষ্টি জাতিয় খাবার খাওয়া যাবে না। তবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব হতে পারে। ডায়াবেটিস এমন একটি ব্যাধি যা চিরতরে ভালো হওয়া সম্ভব নয় এটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে এটাই তার বেশি কিছু নয়। এটা একটা মানব জীবনের মরণে ঝুঁকিপূর্ণ রোগ এই রোগের কোন নিরূপণ কোন ওষুধ সেবনের কোন লক্ষণ নেই। এটা নিয়ন্ত্রণে নিজেকেই সচেতন রাখতে হবে। যাতে এটা নিয়ন্ত্রণ থাকে ভালো থাকতে হলে নিজেকে সুস্থ থাকতে হলে নিজেই সবকিছুকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে।

ডায়াবেটিস না হওয়ার জন্য কি করতে হবে

ডায়াবেটিস প্রতিরোধের জন্য স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন অপরিহার্য সুষম খাবার খাওয়া নিয়মিত ব্যায়াম করা। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করা। এবং মানসিক চাপ কমিয়ে রাখা গুরুত্বপূর্ণ এছাড়া প্রসেস করা খাবার অতিরিক্তচিনি এড়িয়ে চলা ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়ক। ডায়াবেটিস না হওয়ার জন্য জীবনধারায় পরিবর্তন আনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ খাবার ব্যায়াম পর্যাপ্ত পানি পান এবং মানসিক চাপ মুক্ত থাকা এগুলো মেনে চললে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না নিয়মিত রক্ত শর্করা মাত্র পরীক্ষা করা ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা।

কোন- খাবার -খেলে -ডাইবেটিস-দ্রুত-কমে-যায়


 কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমেহ্যাঁ স্বাস্থ্যকর জীবনধারণ অনুসরণ করলে ডায়াবেটিস মোকাবেলা করা সম্ভব। ধূমপান এবং অ্যালকোহল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। এগুলো শুধু ডায়াবেটিসই নয়, শরীরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ পতঙ্গের ক্ষতি হতে পারে। তাই এগুলো পরিহার করা উচিত ডায়াবেটিস যাতে না হয় সেদিকে আমাদের সবসময় সচেতন থাকতে হবে। ডায়বেটিস। যাতে আমাদের জীবনকে নাচ হতে পারে সেজন্য আমাদের নিয়মিত খাবার খাওয়া এবং শরীর সুস্থ রাখা নিয়মিত হাটা পানি পান করা তাহলে মানবদেহে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।

নরমাল ডায়াবেটিস কত পরিমান হওয়া উচিত

খালি পেটে ৮ ঘন্টা না খেয়ে স্বাভাবিক রক্তে শর্করা মাত্রা ৭০ থেকে ৯৯ mg/dL এর মাধ্যমে হওয়া উচিত খাওয়ার দুই ঘন্টা পর রক্তের শর্করা স্বাভাবিক মাত্রা ১৪০mg/dL বা এর কম থাকা উচিত এর থেকে বেশি হলে ডায়াবেটিস বা প্রিডায়াবেটিসের ঝুঁকি থাকতে পারে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়মিত ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন ডাক্তার নির্দেশনা অনুযায়ী জীবনধারায় পরিবর্তন আনলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। নিয়ন্ত্রণের জীবনধারার পরিবর্তন আনার খুবই গুরুত্বপূর্ণ খাবার ব্যায়াম পর্যাপ্ত পানি পান এবং মানসিক চাপমুক্ত থাকা এগুলো মেনে চললে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হবে।

আরোও পড়ুনঃ সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল খেলে ডায়াবেটিস কমে

 আমরা ডায়াবেটিস জটিলতা কমাতে সম্মানিত চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করি। যা রোগীদের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে এই পদ্ধতিতে নার্ভের ব্যথা দুর্বলতা  সমস্যা ও ডায়াবেটিস ফুড বা পায়ের ক্ষত এবং রক্ত সঞ্চালনকৃত জটিলতভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। চিকিৎসার ওজন থেরাপি ওজন গ্যাসের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সম্ভব হতে পারে। এবং ডায়াবেটিস তা নরমালে থাকতে পারে ওষুধ সেবন করলে এবং হাঁটা চলাফেরা করলে নিয়মিত ব্যায়াম করলে ডায়াবেটিস নরমালি থাকবে এতে কোন ঝুঁকি দেখা দেয় না।

লেখকের শেষ কথাঃ কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমে

কি খেলে ডায়াবেটিস বা সুগার দ্রুত কমে। আঁশযুক্ত খাবার রক্তে শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। বাদাম মটরশুটি ভুট্টা শাকসবজিতে প্রচুর ফাইবার থাকে। এইগুলো শরীরকে দীর্ঘ সময় তৃপ্ত রাখে এবং মিষ্টি আলু ফাইবার ভরপুর এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url