কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়

কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়। স্বাস্থ্যকর উপায়ে মোটা হওয়া যায়। তা জানে না আপনি যদি তাদের মধ্যে একজন হন এবং সকালে খালি পেটে কি খাবার দ্রুত ওজন বাড়ানো যায় তা জানতে চান তাহলে এই ব্লগটি আপনার জন্য।
কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়

আপনার জন্য একদম পারফেক্ট এখানে আমরা এখানে আমরা আপনাকে সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দেব। কিভাবে স্বাস্থ্যকর পুষ্টিকর খাবারের মাধ্যমে মোটা হওয়া সম্ভব আপনি সেই নিয়ম অনুযায়ী চললে খুব তাড়াতাড়ি মোটা হতে পারবেন।

পেজ সূচিপত্রঃ কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়

কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়

কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় সকালে খালি পেটে মোটা হওয়ার জন্য কিছু করতে তো আর খাবার খাওয়া যেতে পারে যা শরীরের প্রয়োজনীয় ক্যালোরি ও পুষ্টি যোগাবে। তবে মোটা হওয়ার জন্য কেবল খাওয়া বানানো নয় সঠিক ধরনের খাবারও খেতে হবে যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হবে। এখানে কিছু খাবার দেওয়া হলো যা আপনি খালিপেটে খেতে পারেন।

  • ওটস: ওটস একটি চমৎকার ক্যালরি ও ফাইবারের উৎস যা দ্রুত শক্তি দেয়। এর মধ্যে কোষের ভিটামিন মিনারেল ও প্রোটিন থাকে।
  • ডিম:ডিম প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ। সকালবেলা একবারে দুটি ডিম খাওয়া শরীরের বেশি বুদ্ধি ও স্বাস্থ্যকর ওজন বাড়াতে সহায়ক।
  • পনির বা দই: পনির ও দই প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে পেটে থাকা প্রোটিন আপনার পেশি গঠনে সাহায্য করে।
  • কলা: কলা সহজপাচ্য এবং দ্রুত শক্তি দেয়। এর মধ্যে পশুর ক্যালরি ও পটাশিয়াম রয়েছে যার শরীরে শক্তির জন্য প্রয়োজনীয়।
  • বাদাম: আখরোট, কাজু বাদাম, কিসমিস বা অন্যান্য বাদাম খেলে শরীরের ভালো চর্বি ও প্রোটিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
  • মধু মধু: মধু ও অধি খালি পেটে খাওয়া যেতে পারে এগুলি ক্যালরি বৃদ্ধি সমৃদ্ধ এবং শরীরের জন্য উপকারী।
  • স্মুদি: দুধ কলা মধু বাদাম ওটস মিশিয়ে একটি পুষ্টিকল স্মুদি তৈরি করতে পারেন। এতে প্রচুর ক্যালরি ও প্রোটিন থাকবে।
  • এছাড়াও অনেক জল পান করার পাশাপাশি নিয়মিত বাদাম কড়া এবং পর্যাপ্ত ঘুম মোটা হতে সাহায্য করে।
  • মোটা হওয়া বা অতিরিক্ত ওজন থাকা সব সময় জরুরি নয়, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। কিছু বিশেষ পরিস্থিতি বা শারীরিক অবস্থার কারণে মোটা হওয়া প্রয়োজনীয় হতে পারে। 

মোটা হওয়া কেন জরুরী

কিছু মানুষের শরীরে অতিরিক্ত চর্বি ওজনের জন্য শক্তির উচ্চ হিসেবে কাজ করে। 
বিশেষ করে যারা শারীরিকভাবে খুব সক্রিয় নয় বা যারা দীর্ঘ সময় ধরে রোগ মুক্ত থাকে, তাদের জন্য কিছু অতিরিক্ত মাংস পেশি এবং চর্বি শরীরকে শক্তিশালী রাষ্ট্রে সাহায্য করে।
অপারেশন বা অস্ত্রপাশারের পর পুনরুদ্ধার: কিছু মানুষ অপারেশনের পর সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য কিছুটা অতিরিক্ত ওজন বা চর্বি রাখতে পারেন এটি শরীরের প্রয়োজনের শক্তি সরবরাহ করতে সাহায্য করে।
হরমোনাল পরিস্থিতি: অনেক সময় শরীরের হরমোনাল পরিবর্তনের কারণে ( যেমন:হাইপোথাইয়োডিজম, প্রেগনেন্সি বা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম) ওজন বৃদ্ধি হতে পারে
মাংসপেশী ও শারীরিক গঠন: কিছু মানুষ যারা শক্তিশালী শরীরের গঠন বা অ্যাথলেটিক ক গঠন স্থগিত ভাবে শরীরে অতিরিক্ত মাংসপেশি তৈরি করতে পারেন যা কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ওজনের কারণ হতে পারে।
কোন- খাবার- খেলে -মোটা- হওয়া -যায়

তবে যদি স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়ানো হয় (যেমন অতিরিক্ত চর্বি জমানো), তবে হৃদরোগ ডায়াবেটিস হাইপারটেনশন এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা কারণ হতে পারে। জীবন যাপন এবং সঠিক গাইড এর মাধ্যমে ওজন বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই মনে করেন ওজন বাড়ানো মানেই শুধু বেশি খাওয়া। কিন্তু তা নয়। স্বাস্থ্যকর ওজন মানে হল এমন একটি ওজন একটু ওজন যা আপনার শরীরের জন্য উপকারী এবং আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। কম ওজনের কারণে দেখা দিতে পারে
  • শক্তি কমে যাওয়া
  • ইমিউন সিস্টেমে দুর্বল হয়ে যাওয়া
  • হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া
  • ত্বক,চুল ও নখ দুর্বল হয়ে যাওয়া
  • সুস্থ থাকার জন্য একটি সঠিক ওজন ধরে রাখা জরুরী।

সকালে খালি পেটে কেন খাওয়া জরুরি

কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় সকালে নাস্তা দিয়ে দিন শুরু করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিশেষ করে যদি আপনি ওজন বাড়াতে চান তবে সকাল বেলা খালি পেটে সঠিক পুষ্টি গ্রহণ করতে তার দ্রুত কাজ করে কারণ পুরো রাত না খেয়ে থাকার পর শরীরটা তখন খুব সহজে পুষ্টি শোষন করতে পারে।অত্যান্ত ভোজনের জন্য ভারী হতে পারে কিছু মানুষ শরীর সকলে দূধ ও কলা খেলে বারে বা অস্বস্তি অনুভব করতে পারে তাই খালি পেটে খাওয়া আগে নিজের শারীরিক অবস্থার দিকে নজর দেওয়া উচিত। উৎপাদন সহায়তা করে যা মনের মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে।

দুধে ভিটামিন ডি ও উন্নতি রাখতে সহায়ক করে দই মধু ও বাদাম বাদাম উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত এবং মধুতে প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে যা শরীরের ক্যালরি যোগ করে অতিরিক্ত ক্যালরি প্রয়োজনে ওজন বাড়ানোর জন্য সহায়তা হতে পারে ।পরিপক্ক তন্ত্রের সুরক্ষা করতে সাহায্য করে ।বাদামের মধ্যে থাকা স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং ফাইবার হজমকে ভালো রাখে প্রতি মাংসপেশি গঠনে সাহা করতে পারে। যা শরীরের জন্য ভালো নাও হতে পারে। পর্যাপ্ত হতে পারে এবং অন্তর্ভুক্ত করতে পারে স্বাস্থ্যকর চর্বি।

খালি পেটে ওজন বাড়াতে কোন খাবার গুলি খাবো

কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় সকালে খালি পেটে কলা এবং দুধ খান খালি পেটে ওজন বাড়ানোর জন্য কলা এবং দুধ একটু দুর্দান্ত কম দিনের হয় কলা কার্বোহাইডেট এবং প্রাকৃতিক সমৃদ্ধ শক্তি প্রদান করেন। তবে এটি কিছু মানুষের জন্য উপকারী এবং কিছু মানুষের জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে।
এর কিছু উপকারিতা এবং সতর্কতা আলোচনা করা হলো:
শক্তির উৎস: কলা এবং দুধ প্রোফাইল শক্তির ভালো উৎসব পলাতে প্রাকৃতিক শর্করা সুগার থাকে যার দ্রুত শক্তি দেয় এবং দুধে রয়েছে প্রোটিন ক্যালসিয়াম ও মাংস পেশী গঠনে সাহায্য করে।
হৃদরোগ কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ: কলায় থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং এবং দূরে থাকা ক্যালসিয়াম হাড়ের শক্ত ভালো রাখতে সহায়ক।
হজমের জন্য ভালো কলা প্রচুর ফাইবার সরবরাহ করে যা পছন্দের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে দুধের প্রোবাযটিক বৈশিষ্ট্য হজমে সহায়তা করে।
আন্টি অক্সিডেন্ট গুণ: করাতে ভিটামিন সি বিটা ক্যারোটিন ও অন্যান্য এমপি অক্সিডেন্ট হয়েছে মুক্ত সার্বিকাল থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
মেজাজ ও মনোভাব উন্নত করা: কলাই তিক্ত স্থান নামক এমনও এসিড থাকে যা শেরটোনিন নামক হরমোনের উৎপাদনে সহায়তা করে যা মনের মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে দুধের ভিটামিন বিও মেজাজ উন্নত করতে সহায়ক।

সকালে খালি পেটে দুধ ও কলার উপকারিতা

শক্তির উৎস: কলা এবং দুধ উভয় শক্তির আলো কে প্রাকৃতিক শর্করা সুগার থাকে যা দ্রুত শক্তি দেয় এবং ‍দুধে রয়েছে প্রটিন ও ক্যালসিয়াম যা শরীরের পেশি গঠনে সাহায্য করে।
হজমের জন্য ভালো: ফলাফুসুর ভাইবার সরবরাহ করে যা পছন্দের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে দুধের প্রবায়োটিক বৈশিষ্ট্য হজমে সহায়তা করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ: কলাতে ভিটামিন সি বিটা-ক্যারোটিন এবং অন্যান্য এন্টি-অক্সিডেন্ট হয়েছে, যা শরীরের কোর্সগুলিকে মুক্ত র্যাডিক্যাল থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
মেজাজো মনোভাব উন্নত করা: কলায় টিপটোফান নামক অ্যানিমো এসিড থাকে,যা সেরোটোনিন নামক হর মনের উৎপাদন সহায়তা করে,যা মনের মেজাজ ভালো রাখতে রাখতে সাহায্য করে। দুধে ভিটামিন ডি-ও উন্নত করতে সহায়ক।
সকালে খালি পেটে কলা এবং দুধ খাওয়ার যেমন উপকারিতা আছে সতর্কতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো
অতিরিক্ত শর্করা: যেহেতু কলায় প্রাকৃতিক সরকার আর থাকে অতিরিক্ত কলা খাওয়া রক্তে শর্করা পরিমাণ বাড়তে পারে বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিস আক্রান্ত তাদের জন্য যে সকল খাবার না খাওয়াই ভালো।
দুধে ল্যাপটপ অসহিষ্ণুতা: কিছু কিছু মানুষের ভিজে থাকা ল্যাপটপ সহ হয় না যার ফলে পেট ফাঁপা ডায়রিয়া বাদ দেয়া যেতে পারে।
মধ্যাহ্ন ভোজনের জন্য ভারী হতে পারে: কিছু মানুষ বা অসুস্থ অনুভব করতে পারে, তাই খালি পেটে খাওয়ার আগে নিজের শারীরিক অবস্থার দিকে নজর দেওয়া উচিত।

ভেজানো বাদাম এবং মধু খাওয়ার উপকারিতা

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় তা আপনার এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন এর পাশাপাশি এমন একটি বাদাম খেলে আপনার ওজন আরো বাড়তে পারে। কি সেই বাদাম আমরা জেনে আসি । বাদাম খেলে যে ওজন বাড়বে তার কোন মানে নেই। দাদা ছেলে আপনার শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে ।সব রকম বাদাম হচ্ছে সুস্বাস্থ্য স্বাস্থ্য তৈরি করতে সাহায্য করে থাকে তাই আমাদের বেশি বেশি বাদাম খাওয়া উচিত।যদি কোন ধরনের শারীরিক সমস্যা বা অস্বস্তিকার শিকার না হন তাহলে সকালে খালি পেটে দুধ ও কলা খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী হতে পারে।
কোন- খাবার- খেলে -মোটা- হওয়া -যায়

তবে যদি আপনি ল্যাকটোজ না হন এবং অতিরিক্ত শর্করা আপনার জন্য সমস্যা সৃষ্টি করে,তাহলে একটু পরিহার করা উচিত। স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি হতে পারে। যেমন কাঠবাদাম প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ ভিটামিন ই ভিটামিন বি ১ ভিটামিন ৬ ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম সহ অনেক ভিটামিন পদার্থ রয়েছে।চুল ও ত্বকের জন্য খুব উপকারী। কাঠবাদাম শরীরের ব্যানার্জি ও শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এবং কাজু বাদাম খেলে শরীরের ওজন বাড়তে সাহায্য করে। এবং যাদের অতিরিক্ত ওজন রয়েছে তাদের ওজনকে নিয়ন্ত্রণ রাখে।

 ভেজানো বাদাম খাওয়ার পদ্ধতি

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় জানতে চান তাহলে সকালে আপনি ভেজানো বাদাম এবং মধু খেতে পারেন ভেজানো বাদাম এবং মধু খাওয়ার উপকারিতা নিচে আলোচনা করা হল।
বাদাম বাদাম যেমন: আখরোট কাঠবাদাম আমন্ড স্বাস্থ্যকর চর্বি প্রোটিন ফাইবার ভিটামিন ই ম্যাগনেসিয়াম ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহ করে।
মধু প্রাকৃতিক চিনি (ফ্রোকটোজ,গ্লকোজ ) এবং আন্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন, খনিজ সমৃদ্ধ এপিসো শরীরের শক্তির জন্য দ্রুত উচ্চ হিসেবে কাজ করে
ভেজানো বাদাম খাওয়ার সতর্কতা
ক্যালরি বৃদ্ধি হতে মধু ও বাদাম: বাদাম উৎস ক্যালোরি যুক্ত এবং মধুতে প্রাকৃতিক শর্করা হয়েছে যা শরীরের চরণে যোগ করে অতিরিক্ত ক্যালরি প্রয়োজন জন্য সহায়ক হতে পারে। হজম উন্নত করা বাদাম ও মধুর মিশনে সহায়তা করে ।এবং পরিপাকতন্ত্রের সুরক্ষা করতে সাহায্য করে ।


বাদামের মধ্যে থাকা স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং ফাইবার হজম কে ভালো রাখে মাংস পেশি ও শক্তি বৃদ্ধি বাদামে থাকা প্রোটিন গঠনে সাহায়ক এবং মধু শরীরের দ্রুত শক্তি সরবরাহ করতে সাহায্য করে। এটি ক্রিড়া বা শারীরিক পরিশ্রমের পর পুষ্টি সরবরাহের কার্যকরী হতে পারে। হরমোনাল ব্যালেন্স বাদাম এবং মধু খেলে শরীরের হরমোনাল ব্যালেন্স ভালো থাকে যা মেটাবলিজম এবং চর্বি জমাতে সাহায্য করে।
কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়। যায়দাম ভেজানো বা ভিজিয়ে রাখা অনেক সময় শরীরের জন্য আরো উপকারী হতে পারে কারণ এটি বাদামের পুষ্টি উপাদান কে আরো সহজ শোষণযোগ্য করে তোলে বাদাম ভিজিয়ে রেখে খেলে তা হজমের জন্য সহজ করতে পারে ।পরিমাণ বজায় রাখুন বাদাম ও মধু স্বাস্থ্যকর অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে ওজন দ্রুত বাড়তে পারে যা শরীরের জন্য ভালো নাও হতে পারে একদিনে 10 থেকে 15 টি বাদাম এবং এক চামচ মধু পর্যাপ্ত হতে পারে।

ভেজানো বাদাম খাওয়ার সতর্কতা

 সঠিক ডায়েট বাদাম এবং মধুর সাথে অন্য সৃষ্টিকর খাবার যেমন হওয়ার শাকসবজি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার এবং স্বাস্থ্যকর চর্বী অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় তার জন্য কিছু খাবার এড়িয়ে চললে আর ভালো ফলাফল পাওয়া যায় যেমন:চা কফি খালি পেটে পান করলে পেটের অ্যাসিড বাড়তে পারে যা আপনার কৃপায় সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে অতিরিক্ত মসলাদার খাবার খালি পেটে খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে ।এবং এটি ওজন বাড়ানোর পরিবর্তে শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। 
বাদাম মানবদেহের পুষ্টিদায়ক খাদ্য যা মানুষের রোগ প্রতিরোধে ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং প্রোটিন ও শর্করা জাতীয় খাবার উৎপাদনে সহায়তা করে তাই মানবদেহে বাদাম অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খাদ্য হিসেবে বেছে নেওয়া যেতে পারে। বাদামে প্রচুর পরিমাণ  পদার্থ যোগ থাকে যা মানুষের দেহকে গঠন করতে সহায়তা করে এবং মাথার ব্রেন ও মস্তিষ্কে ক্ষয় প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে বাদাম বাচ্চাদের জন্য অনেক উপকারী বা ব্রেন বাড়ায় এবং বুদ্ধি  বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে। পদার্থ থাকে যা মানুষের শরীরে চর্বি গঠনে সহায়তা করে ১০০ গ্রাম করে বাদাম খাওয়া সবচেয়ে উপকারী হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে।

সকালে খালি পেটে এড়িয়ে চলুন যেসব খাবার

সকালে খালি পেটে টক জাতীয় খাবার খাবেন না যা শরীরে অনেক ক্ষতি হতে পারে। পানি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পান করুন এবং খাবারের দৃষ্টিভঙ্গ শোষণ করতে সাহায্য করে ছোট ছোট মিল পান করে দিনে পাঁচ থেকে ছয় বার ছোট ছোট খাবার খান এতে আপনার শরীরকে নিয়মিত প্রস্তুত করতে সাহায্য করবে। খালি পেটে বেশি বেশি পানি খেলে শরীরকে ঝটের ও কি স্বচ্ছন্দ্যবোধ সশ্রদ্ধ বোধ হতে সহায়তা করে। তাই আমরা সকালে প্রতিদিন এক লিটার করে পানি পান করি এবং অনেক রোগ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করতে সাহায্য করবে। বর্তমানে অনেক কে দেখি স্বাস্থ্যহীনতাই ভুগছে। আপনাদের কথা চিন্তা করে আজকে আর্টিকেলটি আমাদের সম্পূর্ণ সাজানো সকালের কি খেলে মোটা হওয়া যায় সে সম্পর্কে আমরা প্রায় ১০ টির মত কারণ উল্লেখ করেছি।

লেখকের শেষ কথাঃ কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়

কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় খাবার গ্রহণ করলে ওজন বৃদ্ধির সহজ হয় তবে মনে রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর ওজন বাড়াতে ধৈর্য ও নিয়মিত তা দরকার প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি শারীরিক পরিশ্রমও করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • 250730 Alamin
    250730 Alamin July 24, 2025 at 3:00 PM

    খুব ভালো হয়েছে. আপা এরকম কনটেন্ট আরো চাই

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url