গাছ লাগাও পরিবেশ বাঁচাও ২০২৫



 

গাছ আমাদের পরম বন্ধু গাছ আমাদের ছায়া দেয়। বৃক্ষরোপণ পরিবেশ কল্যাণ বিশ্ব কল্যাণ আসন গাছ লাগাই গাছ বাছাই। বৃক্ষ রোপণ বিশ্ব কল্যাণ গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান সবচেয়ে উপকারী বন্ধু মানব জীবনে গাছের উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যাবে না।


গাছের কাঠ ফল থেকে শুরু করে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যা কিছু দেখতে পাচ্ছি সবই গাছের উপাদান। অথচ আমরা কজনই বা গাছের গুরুত্ব বুঝি আমরা শুধু মুখেই বলি গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান  আমরা সবাই অত্যন্ত করে গাছ লাগাতাম তাহলে আজ আমাদের দেশে এত বিরক্ত অবস্থা সৃষ্টি হতো না।

পেজসুচিপত্রঃ গাছ লাগাই পরিবেশ বাঁচাও ২০ ২৫

গাছ লাগাই পরিবেশ বাঁচাও  ২০ ২৫

ওয়াঙ্গারি মাথায় এর নাম হয়তো শুনেছেন আফ্রিকার গ্রিন বেল্ট আন্দলনের রুপকার মাআথায় বৃক্ষ রোপনের একজন বিশ্ব নায়িকা । সুজয় আনে বিশেষ আন্দোলনের জন্য তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কার ও পান তাকে একবার আমেরিকার এক কর্পরেট কর্তা বলেছিলেন, তার সংস্থা বিশ্বজুড়ে ( ১মিলিয়ন ১০ লাখ) গাছ লাগানোর প্ল্যান করেছে। শ্রীমতী মাআথায় তখন তাকে হাসতে হাসতে বলেন তা বেশ তবে আমাদের কিন্তু আসলে এক বিলিয়ন ১০০ কোটি গাছ লাগানো দরকার ।

আরোওপড়ুনঃ বৃক্ষরোপণ হোক সকলের দায়িত্ব

গাছ লাগানো সে প্রায় বছর ১৫ আগের কথা তারপর আমাজন মিসিসিপি কঙ্গো উহায়াং হো গঙ্গা দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে ২০০৬ সালে রাষ্ট্র সংঘ পরিবেশ প্রকল্পের অধীনে শুরু হয়েছে । টি ক্যাম্পিয়ন উদ্দেশ্য ছিল ফ্রি বছর ও পৃথিবীতে এক বিলিয়ন বৃক্ষরোপণ করা। পরে বৃক্ষর রপোন করে এই লক্ষ্যমাত্রা আরো বাড়ানো হয়েছে। ২০১৭ সালে এই অভিযানের নামটাই পালটে করা হয়েছে ট্রিলিয়ন টি ক্যাম্পীয়ন বিজ্ঞানীরা অবশ্যই আগে থেকে বলে রেখেছে পরিবেশ বাঁচানোর জন্য বি শ্বজুড়ে অনেক অনেক বৃক্ষর্পণ দরকার।

বৃক্ষরোপন হোক সকলের দায়িত্ব

মানব জীবনে গাছের উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যাবে না । দৈনন্দিন জীবনে যা কিছু দেখতে পাচ্ছি । গাছ লাগানোর কথা পড়ে বাকি সময় যেন আমরা কুম্ভকর্ণের মত ঘুমিয়ে কাটাই অনেকে বলে থাকেন আমাদের দেশে গাছ লাগানোর জন্য উপযুক্ত জায়গা নেই। অথচ সড়ক মহাসড়ক ও রেল লাইনের পাশে পচুর ফাঁকা জায়গা পড়ে আছে।

 এগুলোতেই যদি আম জাম কাঁঠাল হরতকি দা বেদানা ইত্যাদি ফলের গাছ লাগানো হয় তাহলে এগুলো এদিকে যেমন আমাদের ফলের চাহিদা পূরণে বিরাট ভূমিকা রাখবে । প্রচুর আনাচেকানাচে চর ও নদীরপাড়সহ প্রচুর অনাবাদি জায়গা পরে রয়েছে আসুন খালি জায়গাগুলোতে গাছ লাগিয়ে দেশটা সবুজে ভরে  তুলি।

আজ আমাদের সামনে পরিবেশের গভীর সংকট থেকে আমাদের বাঁচাতে পারে সবুজ বন্ধুরা, অর্থাৎ গাছপালা। এটা আমাদের অজানা নয় কিন্তু তারপরেও বৃক্ষরোপনের তুলনায় বৃক্ষ-বেধনী আমরা চারাে পাশে বেশি দেখছি পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বারবার বৃক্ষ রোপনের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন তারা বেশি বেশি গাছ লাগানোর কথা বলছেন।
</ p>

বৃক্ষরোপনের অর্থনৈতিক গুরুত্ব

বৃক্ষ রোপনের অর্থনৈতিক গুরুত্ব অত্যন্ত ভূমিকা পালন করে আসছে বৃক্ষরোপণ বন্ধুরা যারা নিজের জীবনকে বিপন্ন করে পরিবেশ সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন স্থানে গাছ লাগিয়ে আসছে তাদের গুরুত্ব আজীবনই থাকবে। তারা বেশি বেশি গাছ লাগানোর কথা বলেছেন তা সত্য আজকের পৃথিবীতে  বৃক্ষরোপণ ও বন সংরক্ষণের কাজগুলো ঠিকঠাক হচ্ছে কিনা আসুন আজ একটু ভেবে দেখি।

 বৃক্ষরোপণ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সবুজ পাতার রাশি নিয়ে বৃক্ষরা পরিবেশকে ছায়া স্নিগ্ধ করে মাটির ক্ষয় রোধে ও জলবায়ুর ভারসাম্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে ।পৃথিবীতে প্রাণ বৈচিত্র সুরক্ষিত রাখতে ও বৃক্ষর্পণ ছাড়া গতি নেই এরপর বৃক্ষ রোপনের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হয়ে উঠেছে।

বৃক্ষ রোপনের বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিক

বৃক্ষরোপনের অর্থনৈতিক গুরুত্ব তো আছেয়। আম কাঁঠাল নারকেল খেজুর আপেল পেয়ারা ইত্যাদি অসংখ্য ফলের গাছ থেকে আমরা পাই সৃষ্টিকর খাদ্যের যোগান। যে সকল ফল থেকে আমরা পুষ্টি উপাদান পেয়ে থাকি। আমাদের শরীরে ভিটামিনের ঘারতি পূরণ করে থাকে বিভিন্ন রকমের পুষ্টিকর ফল ফলা দিতে। এ সকল পুষ্টিকর ফল আমাদের অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে তুলতে সাহায্য করে।

আরোও পড়ুনঃ বৃক্ষরোপনের অর্থনৈতিক গুরুত্ব

বৃক্ষরোপনের আরেকটা উদ্দেশ্য হতে পারে আর্থিক গুরুত্ব সম্পন্ন নানান উপাদান সংগ্রহ করা। যেমন তত্ব ভোজ্য অবজ্য তেল, রেজিনী, সুগন্ধি ,জ্বালানি, ইত্যাদি। তবে মানব কল্যাণী বৃক্ষ রোপনের সকলকে শুধুমাত্র অর্থনৈতিক বিচার করা একেবারে ঠিক নয়। পৃথিবীতে প্রাণবয় চিত্র বৃক্ষরোপণ রাখতেও বৃক্ষরোপণছাড়া গতি নেই। বৃক্ষ আমাদের অক্সিজেন দেয় কার্বলিক অক্সাইড গ্রহণ করে এবং কার্ব হাইডেট ত্যাগ করে এই দিকে আমাদের বৃক্ষ অনেক সাহায্য করে।

নির্বিচারে কাজ কাটা বন্ধ করার উপায়

গাছপালা আমাদের পরম বন্ধু। গাছপালা ছাড়া পৃথিবীতে আমাদের জীবন অচল পৃথিবীতে আমাদের জীবন অচল গাছপালা একদিকে নিসর্গের শোভা বৃদ্ধি করে অন্যদিকে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করে থাকে যেখানে গাছপালা ও বনভূমি বেশি সেখানে ভালো বৃষ্টি হয় ।এর ফলে ভুমিতে পানির পরিমাণ বাড়ে চাষাবাদ ও ফসল ভালো হয়। 

গাছপালা মাটির উর্বরতা বাড়ায় মাঠের ক্ষয় রোধ করে এবং ঝড় বৃষ্টি ও বন্যা প্রতিরোধের সহায়তা করে। আমাদের করে বেশ রক্ষায় গাছতলা বিকল্প নেই জীবনের জন্য গাছপালা বাতাসে শ্বাস নিতে না পারলে আমাদের মৃত্যু অনিবার্য বাতাস থেকে নিয়ে আমরা বাঁচি নিবিশ্বাসের সঙ্গে আমরা কার্বন ডাই অক্সাইড নামে বিষাক্ত গ্যাস বাতাসের ছাড়ি।

অন্যদিকে গাছপালা বাতাস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে ও বাতাস অক্সিজেন ছাড়ে গাছপালা না থাকলে একসময় মানুষ বাতাসের অক্সিজেন একেবারে শেষ হয়ে যেত। আর আমরা মৃত্যুর কোলে ঢলে পরতাম কাজেই গাছপালা আমাদের জীবনের জন্য অত্যাবশ্যক। প্রাত্তাহিক জীবনে গাছপালা বন্ধু  আমাদের জীবনে অনেকভাবে সাহায্য করে থাকে। আমরা পাই নানারকম ফল শাকসবজি খাদ্যশস্য চিনি বাদাম ও তেল। এছাড়া গাছপালা গাছপালা থেকে আমরা পেয়ে থাকি আম জাম কাঁঠাল পেঁয়ারা  বোরই জামরুল পেপে সবেদা আপেল নাশপাতি আমরা ইত্যাদি নানারকম ফল পেয়ে থাকি।

ব্যাপক বৃক্ষরোপণ সংকটের সবচেয়ে সস্তা উপায়

আমাদের প্রতিদিনের রান্নার যেসব মসলা ব্যবহার করে থাকে তা ও পায় গাছপালা থেকে মরিচ কালোজিরা পেঁয়াজ রসুন আদা হলুদ ধনে তেজপাতা এলাচি দারচিনি গোলমরিচ এসব মসলা আমরা গাছপলা থেকে পেয়ে থাকি ।চা কফি কোকো ইত্যাদি মুখ আমরা পাই উদ্ভিদ ও গাছপালা থেকে ডাব খেজুরের রস ইত্যাদিও গাছপালার অবদান বিভিন্নভাবে আমাদের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কাট আমাদের প্রয়োজন বনজ সম্পদ চেয়ার টেবিল আলমারি থেকে শুরু করে দেশলাইয়ের কাঠিসহ বহু ধরনের জিনিস তৈরিতে কাঠ লাগে আর এই কাঠ আমরা পেয়ে থাকি গাছপালা থেকে।

। আমাদের আসবাবসহ নানা রকম কাঠের কাজে শাল গর্জন ইত্যাদি গাছের কাঠ ব্যবহৃত হয় ।রাবার গাছ থেকে রাবার ও কর্পূর কাছ থেকে কর্পুর পায়। উৎপাদনকারী গাছ ইত্যাদি তৈরিতেও গাছপালা আমাদের কাজে লাগে। তুলাও পার্ট বহুল পরিচিত তথ্য উৎপাদনকারী গাছ কাগজ রেয়ন প্লাই উড প্লাস্টিক তারপিন কয়লা মোম রং আঠা ইত্যাদি তৈরিতেও গাছপালা আমাদের কাজে লাগে। ঔষধ তৈরিতে গাছপালা আমাদের পরিবেশে কিছু গাছপালা আছে সেগুলোকে আমরা ভেষজ উদ্ভিদ বলে থাকি।

 সেগুলোর লতাপাতা স্থান কিংবা শিকড় ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয় সিন কণা গাছ ম্যালেরিয়ার ওষুধ কুনয়ন তৈরীতে কাজে লাগে ।কালো৪দমেঘ নয়ন তারা আসাম লতা চন্দন ইত্যাদি উদ্ভিক ভেষজ গুণ সম্পন্ন গাছপালা বসতবাড়ি সভা বা সৌন্দর্য বর্ধন ও উদ্যান রচনা ও গাছের ঝুড়ি নেই চন্দ্রমল্লিকা দোপাটি ছাপা করবী কাঁঠালি চাপা জবা রজনীগন্ধা গোলাপ কোন কোন গাছ আবার অঙ্গসুন্দর্য ও সৌরভের জন্য বিখ্যাত যেমন চন্দন গাছ আমাদের পরম উপকারী বর্ধনশীল বন্ধু হিসেবেই কাজ।

আজ কাল বৃক্ষরোপনের বদলে বৃক্ষ বেদনের প্রতি ঝুক বেশি

আজকাল নির্বিচারে বৃক্ষ বিধান নগরায়ন এবং শিল্পায়ন পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে । ফলে পরিবেশ দূষণ কারণ নিঃসরণ বৃদ্ধি এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো সমস্যাগুলো দেখা দিচ্ছে। প্রত্যেকে নিজ নিজ উদ্যোগে। আফসোস এদেশের সবুজের সমাহার দিন দিন কমে আসছে বনভূমির উজাড় হচ্ছে ।গাছপালা কাঁটতে কাঁটতে ন্যূনতম বনভূমি নেই।আমাদের গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের রেকর্ড পরিমাণ গরম পড়ছে আবার রেকর্ড পরিমাণ শীতও হচ্ছে এমনো ও দেখা যায দিনে তীব্র গরম রাতে তীব্র শীত এই যে আবহাওয়ার পরিবর্তন এতে জনজীবন তো বিপর্যস্ত হচ্ছে।

 নানান রোগবালায় আমাদের কাব্য করছে ডেঙ্গু চিকনকনিয়া সহ কত মারাত্মক রোগ যে দেশবাসীকে ভুগিয়ে যাচ্ছে আরো ভোগাবে তার ধারণাও করতে পারছে না বিশেষজ্ঞরা। প্রাকৃতিক আঘাত থেকে বাঁচতে চাইলে অবশ্যই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে প্রাকৃতিক প্রকৃতির মত বিকশিত হতে দিতে হবে এ দেশে বানায়ণের পরিমাণ বাড়াতে হবে ।সবুজের সমরহ আবার ফিরিয়ে আনতে হবে এজন্য বর্ষা সহ সব সময় গাছ লাগাতে পারি। বর্ষাকালে বৃক্ষরোপণ করলে খুব বেশি পরিচর্যা করা লাগেনা প্রকৃতির সকাল বিকাল বৃষ্টি ঝরে গাছের পরিচর্যা করে। আসুন এই পৃথিবীকে বাসযোগ্য করতে আমরা সবাই একটি করে হলদার বৃক্ষরোপণ করি আল্লাহতালা আমাদেরকে তৌফিক দেন।

প্রাকৃতিক দুর্যোগে পরোপকারী বৃক্ষ বন্ধুদের চেষ্টা করা

প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরোপকারী বৃক্ষ বন্ধুদের চেষ্টা করা আমাদের মূল কারণ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে গাছ লাগানোর বিকল্প নেই আমাদের চারপাশের গাছপালা শুন্য হয়ে যাচ্ছে ।বাড়ির চারপাশে থাকা অনেক প্রাকৃতিক পরিবেশকে আমরা ধ্বংস করে ফেলেছি কুকুর ভরাট হয়ে যাচ্ছে পাহাড়ের গাছপালা উজাড় করে ফেলছে ।সারা দেশের সামনে এসব বিলুপ্ত হচ্ছে পরিবেশ অধিদপ্তর আছে কিন্তু পরিবেশ রক্ষা পাচ্ছে না প্রাকৃতিক যেই পরিবেশটি আল্লাহ আমাদের জন্য সৃষ্টি করে দিয়েছেন। সেই পরিমাণ দেশের সরকার পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে সৃষ্টি করছে ।

আরো ওপড়ুনঃ প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরোপকারী বৃক্ষ বন্ধুদের চেষ্টা করা

তাদের এইসব দেখার কথা কিন্তু তাদের যেসব এসব বিষয় দেখার কথা ছিল সেভাবে দেশবাসী সেবাটি পাচ্ছে না। তাদের কাছে কোন নাগরিক অভিযোগ করলে তাদের দৌড়াদৌড়ি দেখা যায় আর ততদিনে সে বাগান পাহাড় বন শেষ করে ফেলে যাব যাচ্ছে করব করছি এসব শুনতে হয় অভিযোগকারীদের কোন ক্ষেত্রে অভিযোগকারীকে ভইয়ের মধ্যে থাকতে হয় অপূর্ব লীলাভূমি বাঁশখালী প্রাকৃতিক পরিবেশ ফিরে পেতে চাই আবার সেই পাহাড়ের পরিবেশ ফিরে আসুক। আমাদের পরম বৃক্ষ  বন্ধুরাই পারে বৃক্ষরোপনে সহযোগিতা করে এই দেশটাকে সুন্দর সবুজে ভরপুর করে তুলতে ।

বৃক্ষরোপনে বিশ্ব জুড়ে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি

বৃক্ষরোপনে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে বৃক্ষ নিয়েই প্রাণের অস্তিত্ব নেই বৃক্ষহীন পৃথিবী যেন প্রাণহীন মহাশ্মশান অফুরন্ত সৌন্দর্যের এক মধুর নিকুঞ্জ আমাদের এই পৃথিবীকে শুভেচ্ছা বলে দিয়েছে। প্রাণদায়ী বৃক্ষরাজি এই বিশ্বকে শুশীতল ও বাসযোগ্য করে রাখার ক্ষেত্রে বৃক্ষের অবদান অনস্বীকার্য আবার মানুষের সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য যেসব মৌলিক চাহিদা রয়েছে। তার অধিকাংশই পূরণ করে বৃক্ষ তাই মানব জীবনের বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা ও ফিরে এসে অরণ্য লও এই নগর ও পরিণত হয়েছে ।

কেননা অরণ্য দ্রুত নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে মানুষের কোঠারে আঘাতে এই হচ্ছে মানুষের আত্মঘাতিক কর্ম রাজ আমাদের করণ বন্ধ ব্যতীত পৃথিবীৃতে আমাদের অস্তিত্ব কল্পনা করা কঠিন। তাদের গাছপালা লাগানো নয় গাছ কাটার দিকে আমাদের ভুরুক্ষেপ বেশি লক্ষ্য করা যায়। তাই গাছ লাগানোর উদ্যোগে ব্যবস্থাকেই বলা হয় বৃক্ষ বা গাছপালার সমাহার বৃক্ষরোপণ বা গাছ লাগানোর সাথে পরানের হয়েছে। একটি থেকে দুটি করে গাছ লাগাতে লাগাতেই কিন্তু একসময় অনেক গাছ লাগানো হয়ে যাবে আর এভাবেই গাছ লাগাতে লাগাতে সৃষ্টি চরিত্রের দেশের বনভূমি সৃষ্টি করেছে ।

লেখক এর শেষ কথাঃ বৃক্ষ অমূল্য প্রাণবায়ু অক্সিজেন

গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান এই স্লোগান শুনে খুবই প্রাসঙ্গিক পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে বৈচিত্র্যময় রক্ষা করতে এবং মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ করতে গাছের গুরুত্ব অপরিহার্য তাই আসুন  আমরা সবাই মিলে বেশি বেশি করে গাছ লাগিয়ে আমাদের চারপাশের পরিবেশকে বাসযোগ্য করে তুলি।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url