আম খা্ওয়ার উপকারিতা ও পার্শপ্রতিক্রিয়া ।



/a>

আম হল একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ফল যা গ্রীষ্মকালে পাওয়া যায়। আমের বৈজ্ঞানিক নাম ম্যাংগি ফিরা ইন্ডিয়া ইটি দক্ষিণ এশিয়ার একটি স্থানীয় ফল , তবে এটি সারা বিশ্বে চাষ করা হয় ।আমকে ফলগুলো   অনেক সুমিষ্ট ফল তবে বর্তমানে সারা বিশ্বের চাষ করা হচ্ছে। অনেক সুস্বাদু ও সুমিষ্ট ।অসাধারণ পুষ্টিগণ ফল বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে ।আমের বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে আমার বিভিন্ন প্রকারভেদ



 রয়েছে হাত রং গন্ধের ভিন্ন তা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। প্রকারভেদ হল হিমাগর ল্যাংড়া ফজলি আল ফানসোেএবং কেসার ।হিম সাগর খুবই মিষ্টি রসালো এবং নেংড়া সবুজ রঙের মিষ্টি বলি মিষ্টি আলফানসো মহারাষ্ট্র উৎপন্ন আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত কিসোির গুজরাটে  উৎপন্নি ও  সুগন্ধি ।প্রতিটি আমের নিজস্ব পুষ্টিগুণ ও স্বাদ দিয়ে হোক তাদের আকৃষ্ট করে তোলে।

 পেজসূচীিপত্র: আম খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিত

asdপুষ্টি গুণ

আমে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম এবং ডায়েটরি ফাইবার। আমি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ফল যা মানব দেহে অনেক উপকার। আম হচ্ছে  সুস্বাস্থ্য ও পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারিতা।

আরোও পড়ুন: আমে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে।

ভিটামিন সি ও এ: আমে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে সাহস এছাড়া ভিটামিন এ চোখের দৃষ্টিশক্তি রক্ষা করে এবং প্রতিরোধ সহায়ক। প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন আছে যা ভিটামিন প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমে ভিটামিন সি  আছে য়া মনের ও শরীরের নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে

পউটাশিয়্ম: আম পটাশিয়াম এর পরিমাণ ও বেশ ভালো থাকে দারিদ্রদের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম বেশ ভালো থাকবে। আম পটাশিয়াম বেশ ভালো থাকে ক্ষমা করে সাহায্য করে আমি প্রচুর পরিমাণ

ডায়েটারি ফাইবার: আমে ডায়েটারি ফাইবার প্রচুর থাকে। যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ সাহায্য করে্। এটি দীর্ঘসময় গেট ভরা রাখতে  সহায়ক হলে ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। এইসব পুষ্টি উপাদান মিলে  আমকে একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর ফল হিসেবে গড়ে তুলেছে।

আম খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

আমে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এবং বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে ।এছাড়া এতে থাকা অন্যান এন টি অক্সিডেন্ট সমেুহ  শরীরের  রেডিস কমাতে সাহায্য করে।আম রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতায় বাড়াযতে সাহায্য করে। এবং আমি রবীন্দ্র সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে ।এছাড়া এতে থাকা অন্যান্য আন্টি অক্সিজেন নিয়ে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

চামড়ার স্বাস্থ্য উন্নতি

আমের মধ্যে ভিটামিন এ ও এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে সহায়ক দাগ কমাতে এবং ত্বকের বার্ধক্য অনুরোধ করতে সহায়তা করে। আমের মধ্য থেকে  এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের পার্থক্য আম তোকে সমৃদ্ধ ও সুন্দর করতে সহয়তা করতে সাহায্য করে।

দৃষ্টিশক্তি রক্ষা

আমে ভিটামিন এ প্রচুর পরিমাণ থাকে ।যা চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে এবং রাতকান  ও প্রতিরোধ সহায়তা করে। এছাড়া এটি ম্যাকুলার ডিজেনারেশন থেকে চোখকে রক্ষা করে। ভিটামিন এ শক্তি উন্নতি করতে সাহায্য করে ও ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। যা চোখের দৃস্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে ।যা আমাদের মনব দেহেরে শক্তিযোগান  দান করতে সাহায্য করে থাকে

হজমের সহায়ক

আমে ডায়েটারি ফাইবার থাকে যা হজম প্রতিক্রিয়া উন্নত করে ।এবং কষ্টকাঠিন্য  প্রতিরোধ সাহায্য করে। আমেরেএনজাইসমুহ প্রোটিন হজমে সহায়ক এবং পেটের সমস্যা কমাতে কার্যকর।

ওজন নিয়ন্ত্রণ

আমে কম ক্যালরিযুক্ত হওয়ায় একটি খেলে পেট ভরা অনুভূতি হয় যা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া আমের প্রাকৃতিক চিনি শরীরের শক্তি এবং অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণের প্রয়োজন কমায়।

হার্টের স্বাস্থ্য উন্নতি

আমি পটাশিয়াম থাকে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি কোলেস্টেরল  কমাতে সহায়ক এবং জীব যন্ত্রের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ

আমে থাকা এন্টি অক্সিডেন্ট সমুহ প্রতিরোধ সহায়ক হিসেবে কাজ করে। বিশেষ করে  পলিফেলস কোলন ও স্তন ক্যানসারের ঝুকি কমাতে কার্যকর মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী উপাদান হিসেবে সাহায়ক। মানব জীবনের জন্য অনেক উপকারী হতে পারে।


রক্ত শুদ্ধিকরণ

আমের ভিটামিন সি ও ভিটামিন এ এর উপস্থিতি রক্তকে শুদ্ধ করতে সাহায্য করে ।এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় কার্যকারিতা উন্নত করে। এবং শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। ভিটামিন এ থাকায়  শরীরে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এবং বিভিন্ন রোখপ্রতিরোধক ক্ষমতা রক্ষা করে ।

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি

আমে ভিটামিন সি থাকে এ যা মানসিক চাপ কমাতে এবং মস্তিষ্কের কার্যক্রম  বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এটি সেরোটিনন এবং ডোপামিন উৎপাদন বাড়িয়ে মেজাজ উন্নত করতে সাহায়ক।প্রদাহ কমানো

প্রদাহ কমানো

প্রদাহ কমানো আমে অ্রান্টিইনফ্লামেটরি উপাদান থাকে যা শরীরের প্রদাহ কমাতে এবং ব্যথা প্রশমনে সহায়কেএটি অথ্রোইটিস ও অন্যান্য প্রধা ও জনিত রোগের  উপশমের কার্যকর এইসব উপকারিতার জন্য আমাকে একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নিয়মিত ও পরিমিত পরিমাণে শরীরে সুস্থ শক্তিও থাকে।

আরোওপড়ুন: আম  খাওয়ার টি পাশো প্রতিক্রিয়া

রক্তে শর্করা মাত্রা বৃদ্ধি

আমে প্রকৃতির চিনি বেশি পরিমাণে থাকে যা অতিরিক্ত খেলে রক্তে শর্করা মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি ঝুকিপূর্ন হতে পারে। আমি অতিরিক্ত মিষ্টি থাকার কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটা অনেক ক্ষতিকর আমে প্রচুর পরিমাণ ডায়াবেটিস রোগী আম খাওয়া অনেক ক্ষতি করছে।

ওজন বৃদ্ধি

আমে ক্যালরি এবংচিনি উচ্চ পরিমাণে থাকে অতিরিক্ত আম খাও য়া ওজনবৃদ্ধি করতে পারে বিশেষ করে নিয়মিত শরীিরচর্চা না করা হয় । আমে শরীরে অনেক উঁচু ক্ষতিকর দিক  বাড়ায় যা মানুষের ক্ষতি করার দিক হতে পারে আম । আম মানব দেহের  ভালোকাজ ওকরে আবার খারাপ কাজও করে থাকে।

এলার্জি ও সংবেদনশীলতা

কিছু মানুষের জন্য আম এলার্জি সৃষ্টি করতে পারে। এতে ত্বকের কের রেস চুলকানি বা মুখে ফুলে যাওয়া দেখা দিতে পারে। শরীরে বিভিন্ন অংশ চুলকানি হতে পারে আম অতিরিক্ত খাওয়া এলার্জি যাদের আছে তাদের ক্ষতিকর হতে পারে। তাই আম খেতে হবে পরিমাণ মতো যাতে শরীরের ক্ষতি না হয়। সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

গ্যাসটোইনটেস্টাইনাল সমস্যা

অতিরিক্ত আম খাওয়া গ্যাস্টোইনস্টাইনাল সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে যেমন গ্যাস পেটভাপা ডায়রিয়া হতে পারে। যাদের গ্যাস অতিরিক্ত আছে তাদের আম অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না ।এতে বিভিন্ন রকমের সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত আম খেলে পানি বাহিত রোগ হতে পারে। অতিরিক্ত না খাওয়াই উত্তম।

ত্বকের সমস্যা

 আমের খোসায় থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি ‍উপাদ্ন সংবেদনশিল ত্কেবর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।  জ্বালা  পুড়া চুলকানি বা র‌্যাস সৃষ্টি করতে পারে। ত্বকের বিভিন্ন ক্ষতিকর হতে পারে এবং চুলকানি পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।আমের খোসায় দীপকের তীর ভেঙে যেতে পারে।, সংশোধন সেন ত্বকের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। ত্বকে জ্বালাপোড়া চুলকানি ও সৃষ্টি করতে পারে। আমের খোসা ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতি কর উপাদান।

পেস্টিসাইড ও রাসায়নিক উপস্থিতি

অনেক সময় আমের চাষে পেস্টিসাইড ও রাসায়নিক উপস্থিতি ব্যবহৃত হয়। যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এ ধরনের আম খেলে শরীরের বিষাক্ত পদার্থ প্রবেশ করতে পারে। আম চাষে রাশিয়ান একক কীটনাশক দেয়ার জন্য মানুষের দেহে বিভিন্ন রকমের সমস্যার উৎপত্তি দেখা দিতে পারে।

অতিরিক্ত ভিটামিন এ

অতিরিক্ত আম খেলে এর মাত্রা বেশি হতে পারে সৃষ্টি করতে পারে যকৃতির সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। আম অতিরিক্ত খেলে মাত্রা অতিরিক্ত শরীরের বিভিন্ন সৃষ্টি হতে পারে যকৃতি।  এটা আমাদের শরীরের জন্য অনেক  সমস্যার  সম্মুখিন হতে গারে । মানব দেহের মধ্যে মার্তাতিরিক্ত ভিটামিন এ অনেক সমস্যার সূষ্টি হতে পারে।

গরম প্রকূাত

আম গরম প্রকূতির ফল হওয়ায় অতিরিক্ত খেলে শরীরের ত্পমাা ‍ ‍উচ্চতা বাড়তে পারে েএবং বিভিন্ন সমস্যার সূষ্টি হতে পারে।আম প্রকৃতির একটি দানহতে পারে। যা আমাদের জীবনে আম গরম প্রকৃতিও ফল  হওয়া শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে সহায়তা করতে  পারে । 

কিডনির সমস্যা

অতিরিক্ত আম খেলে  কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে ।বিশেষ করে যারা কিডনির সমস্যা হচ্ছে তাদের জন্য অতিরিক্ত সহজে বিপন্ন হতে পারে। এই রাষ্ট্রপতিকে গুলির জন্য আম খাওয়ার ক্ষেত্রে পরিণত পরিমাণে এবং নিয়ন্ত্রিতভাবে খাওয়া উচিত স্বার্থের উপকারিতা হওয়ার জন্য এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে বাঁচার ও সঠিক পরিমাণে আম খাওয়া প্রয়োজন।

আরোওপড়ুন :অতিরিক্ত আম খেলে  কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে:

আম প্রকৃতির একটি দান যা আমাদের সৃষ্টি ও স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। তবে সঠিক পরিমাণে খাওয়া সব সময় গুরুত্বপূর্ণ অতিরিক্ত আম খাওয়ায় যেমন ওজন বৃদ্ধি উচ্চ সরকার গ্রহণ এবং হজমের সমস্যার মত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে ।তেমনি অ্যালার্জি এবং ত্বকের সমস্যা হতে পারে তাই মডারেশনের মধ্যে থেকে উচিত।

 আম এর মধ্যে কোনটি বেশি উপকারী 

সাধারণত বেশি পুষ্টিকর এবং খেতে মিষ্টি হয। কাঁচা আম ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এবং পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম প্রকৃতির ক্ষণিক ভরপুর। কাঁচা আমে ভিটামিন সি  প্রকৃতির ভরপুর কখনো ভিটামিন সি সমৃদ্ধ পুষ্টিকর ।  পাকা আম পুষ্টিকর মিষ্টি হয় পাকা আমের চেয়ে কাঁচা অনেক  এবং ভিটামিন সি এর কাজ করে।

কি সময় আম খাওয়া উচিত

দুপুরের খাবারের পর আম খাওয়া ভালো কারণ এটা হজম প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে তবে রাতে বেশি আম খেলে সমস্যা হতে পারে ।তাই রাতে কম পরিমাণ আম খাওয়া উচিত। রাতে কমপরিমান আম খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। রাতে আম বেশি খেলে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দিতে পা্রে । তাই দুপুরে খাবার পর আমাদের  আম খওয়ার উত্তম সময়।

আমি খাওয়া কি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো

আম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ভিটামিন এ পটাশিয়াম এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় তকও চোখের যত্ন করে এবং হজম শক্তি বাড়ায়।রোগ প্রতিরোধক  ক্ষমতা বাড়ায়। আম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো যা ভিটামিন এ পটাশিয়াম শরীরে ক্ষমতা ও রক্ত বাড়িয়ে দেয়।

পাকা আম ও কাঁচা আমের মধ্যে কোনটি বিষয়ের উপকার

পাকা আম সাধারণত পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত  এবং মিষ্টি অনেক সুমিষ্ট যা মানুষ দেহের জন্য ভালো তবে কাঁচা আম ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এবং পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম খনিজ ও প্রকৃতি উপাদানের ভরপুর ও স্বাস্থ্যসম্মত এবং শরীরের জন্য অনেক উপকার করে। অতিরিক্ত আম খাওয়া ওজন বৃদ্ধিকরে। সমস্যা


উপসংহার:

আম প্রকৃতির দান যা আমাদের পুষ্টি ও স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তবে সঠিক নিয়মে খাওয়া উচিত। তানহলে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। সমস্যা হতে পারে শরীরের জন্য অনেক প্রতিকৃিয়া হতে পারে। তাই  অল্প পরিমাণ সঠিক নিয়ম  করে খাওয়া উচিত। ফেসবুকেতে একটি গান যা আমাদের সৃষ্টি ও স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তাদের সঠিক পরিমানে হও সব সময় গুরুত্বপূর্ণ অতিরিক্ত আম খাওয়া যেমন ওজন বৃদ্ধি শর্করা গ্রহন এবং হজম ের সমস্যার মত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে এলার্জি এবং ত্বকের সমস্যা হতে পারে ভালোবাসার মধ্যে থেকে উপভোগ করা উচিত।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url